November 21, 2024 6:29 am

নজীবর রহমান সাহিত্যরত্ন:

জন্ম: ১৮৬০ খ্রিষ্টাব্দ; সিরাজগঞ্জ, শাহজাদপুরের চরবেলতৈল।
মৃত্যু: ১৮ অক্টোবর, ১৯২৩ খ্রিষ্টাব্দ।

উপাধি: সাহিত্যরত্ন।

উপন্যাস: আনোয়ারা (১৯১৪), প্রেমের সমাধি (১৯১৫), পরিণাম (১৯১৮), গরীবের মেয়ে (১৯২৩), দুনিয়া আর চাইনা (১৯২৪), মেহেরউন্নিমা।

মোজাম্মেল হক:

জন্ম: ১৮৬০ খ্রিষ্টাব্দ।
মৃত্যু: ১৯৩৩ খ্রিষ্টাব্দ।

মোজাম্মেল হক শান্তিপুরের কবি হিসেবে খ্যাত।
পত্রিকা: মোসলেম ভারত, লহরী।

উপন্যাস: জোহরা, রঙ্গিলাবাঈ।
কাব্য: অপূর্ব দর্শন, প্রেমহার, কুসুমাঞ্জলি, হযরত মোহাম্মদ।
গদ্যানুবাদ: শাহনামা।

প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়:

জন্ম: ১৮৭৩ খ্রিষ্টাব্দ।
মৃত্যু: ১৯৩২ খ্রিষ্টাব্দ। গরীব স্বামী (১৯১৬)।

উপন্যাস: নবীন সন্ন্যাসী (১৯১২), রত্নদ্বীপ (১৯১৫), জীবনের মূল্য (১৯১৭), মনের মানুষ (১৯২২), সত্যবালা (১৯২৫), সতীর পতি (১৯২৮), সুখের মিলন (১৯৩৭)।
ছোটগল্প: ষোড়শী, গহনার বাক্স, নবকথা, গল্পাঞ্জলি, গল্পবীথি, জামাতা বাবাজি।

বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন:

জন্ম: ৯ ডিসেম্বর, ১৮৮০ খ্রিষ্টাব্দ; রংপুরের পায়রাবন্দ গ্রামে।
মৃত্যু: ৯ ডিসেম্বর, ১৯৩২ খ্রিষ্টাব্দ

উপাধি: মুসলিম নারী জাগরণের অগ্রদূত। বাংলা সাহিত্যের প্রথম নারীবাদী লেখিকা।

শ্রেষ্ঠ গ্রন্থ: অবরোধবাসিনী।

প্রবন্ধ: মতিচ’র (১ম খণ্ডÑ ১৯০৪, ২য় খণ্ডÑ ১৯২২)।
গদ্যগ্রন্থ: অবরোধবাসিনী (১৯৩১)।
উপন্যাস: পদ্মরাগ (১৯২৪), ঝঁষঃধহধ’ং উৎবধস (১৯০৮)।

প্রমথ চৌধুরী:

জন্ম: ৭ আগস্ট, ১৮৬৮ খ্রিষ্টাব্দ; যশোর।

মৃত্যু: ২ সেপ্টেম্বর, ১৯৪৬ খ্রিষ্টাব্দ; শান্তিনিকেতন।

ছদ্মনাম: বীরবল।

প্রমথ চৌধুরী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বড় ভাই সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুরের কন্যা ইন্দিরা দেবীকে বিবাহ করেন।

কৃতিত্ব: বাংলা গদ্যে চলিত রীতির এবং কাব্য সাহিত্যে ইতালিয় সনেটের প্রবর্তক।
পত্রিকা: সবুজপত্র ও বিশ^ভারতী।

প্রবন্ধ গ্রন্থ: তেল নুন লকড়ি (১৯০৬), বীরবলের হালখাতা (১৯১৬), নানা কথা (১৯১৯), আমাদের শিক্ষা (১৯২০), রায়তের কথা (১৯২৬),প্রবন্ধ সংগ্রহ (১৯৫২-১৯৫৩), সাহিত্য খেলা, বই পড়া।
গল্প গ্রন্থ: চার ইয়ারী কথা, নীল লোহিত, আহুতি, ঘোষালের ত্রিকথা, সেকালের গল্প, দুই বা এক, অনুকথা সপ্তক, ট্রাজেডির সূত্রপাত, গল্প সংগ্রহ।
কাব্যগ্রন্থ: সনেট পঞ্চাশৎ (১৯১৩), পদাচরণ (১৯১৯)।

উপেন্দ্রকিশোর চৌধুরী:

জন্ম: ১৮৬৩ খ্রিষ্টাব্দ।
মৃত্যু: ১৯১৫ খ্রিষ্টাব্দ।

কৃতিত্ব: বাংলা সাহিত্যে শিশু সাহিত্য রচনার পথিকৃত।
শিশুতোষ পত্রিকা : সন্দেশ।

পুত্র: শিশু সাহিত্যিক সুকুমার রায় এবং; দৌহিত্র: সত্যজিৎ রায়।

বিখ্যাত গল্প: গোপি গাইন বাঘা বাইন।
গ্রন্থ: ছেলেদের রামায়ন, ছেলেদের মহাভারত, টোনাটুনির বই।

কাজী ইমদাদুল হক:

জন্ম: ৪ নভেম্বর, ১৮৮২ খ্রিষ্টাব্দ; খুলনা জেলার গোসাইপুর গ্রাম।
মৃত্যু: ২০ মার্চ, ১৯২৬ খ্রিষ্টাব্দ; কলকাতায়।

উপন্যাস: আব্দুল্লাহ। উপন্যাসটি কাজি ইমদাদুল হক শেষ করতে পারেন নি। তাঁর মৃত্যুর পর উপন্যাসটি সমাপ্ত করেন কাজী আনোয়ারুল কাদির।

সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী:

জন্ম: ১৯৮০ খ্রিষ্টাব্দ; সিরাজগঞ্জ।
মৃত্যু: ১৭ জুলাই, ১৯৩১ খ্রিষ্টাব্দ।

উপাধি: গাজী [তুরস্কের সুলতান কর্তৃক প্রদত্ত]
পরিচিতি: স্বপ্নাতুর কবি।

সম্পাদিত পত্রিকা: মাসিক নুর, সাপ্তাহিক সুলতান।

উপন্যাস: রায়নন্দিনী, তারাবাঈ, ফিরোজা বেগম, নূরুদ্দীন।
কাব্য: অনল প্রবাহ, স্পেন বিজয়, প্রেমাঞ্জলি, আকাঙ্খা, মহাশিক্ষা, উদ্বোধন, উচ্ছাস।
প্রবন্ধগ্রন্থ: আদব-কায়দা শিক্ষা, তুর্কি নারীজীবন, সুচিন্তা, স্ত্রীশিক্ষা, স্পেনীয় মুসলমান সভ্যতা, কারাকাহিনী।

ভ্রমণকাহিনী: তুরস্ক ভ্রমণ।

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়:

জন্ম: ১৮৭৬ খ্রিষ্টাব্দ; পশ্চিমবঙ্গের হুগলি জেলার দেবানন্দপুর গ্রামে।
মৃত্যু: ১৬ জানুয়ারি, ১৯৩৮ খ্রিষ্টাব্দ।

ছদ্মনাম: অনিলাদেবী।
উপাধি: অপরাজেয় কথাশিল্পী, অমর কথাশিল্পী।
প্রথম মুদ্রিত রচনা : মন্দির [মন্দির রচনার জন্য তিনি কুন্তলীন পুরষ্কার লাভ করেন।]

উপন্যাস: বড়দিদি (১৯১৩), পণ্ডিত মশাই (১৯১৪), পরিণীতা (১৯১৪), বিরাজ বৌ (১৯১৪), বৈকুণ্ঠের উইল (১৯১৬), অরক্ষণীয়া (১৯১৬), নিষ্কৃতি (১৯১৭), দেবদাস (১৯১৭), শ্রীকান্ত (১৯১৭-৩৩), পল্লী সমাজ (১৯১৬), চরিত্রহীন (১৯১৭), দত্তা (১৯১৮), গৃহদাহ (১৯২০), চন্দ্রনাথ, বামুনের মেয়ে (১৯২০), দেনাপাওনা (১৯২৩), নববিধান (১৯২৪), পথের দাবী (১৯২৬), শেষ প্রশ্ন (১৯৩১), বিপ্রদাস (১৯৩৫), শুভদা (১৯৩৮), শেষের পরিচয় (১৯৩৯)।

ছোট গল্প: মন্দির, মহেশ, রামের সুমতি, মামলর ফল, অভাগীর স্বর্গ, অনুরাধা, মেজদীদী, সতী, বিলাসী, কাশীনাথ, স্বামী, হরিলক্ষি, বিন্দুর ছেলে, একাদশী বৈরাগী, পরেশ, ছবি।
নাটক: ষোড়শী, বিজয়া।
প্রবন্ধ: নারীর মূল্য, স্বদেশ ও সাহিত্য, তরুণের বিদ্রোহ।

নাটক: ষোড়শী, বিজয়া।
প্রবন্ধ: নারীর মূল্য, স্বদেশ ও সাহিত্য, তরুণের বিদ্রোহ।

দক্ষিণারঞ্জন মিত্র মজুমদার:

জন্ম: ১৮২৪ খ্রিষ্টাব্দ; সাভার, ঢাকা।
মৃত্যু: ১৯৫৬ খ্রিষ্টাব্দ; কলকাতায়।

গল্পগ্রন্থ: ঠাকুরমার ঝুলি, ঠাকুরদাদার ঝুলি, ঠানদিদির থলে, দাদামশায়ের থলে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *